First Youth News Portal in Bangladesh

add 468*60
শিরোনাম
ভালবাসার মানুষের ব্যক্তিত্ব জানা যায় হাত ধরার ভঙ্গিতেই ৪০৫ জন নিয়োগ দেবে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর কবে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ডিজিটাল বৈষম্য দূর করতে হবে সম্পর্ক : প্রেম নাকি গুরুত্ব? শিক্ষক নিবন্ধনের ভাইভার তারিখ পরিবর্তন একুশে গ্রন্থমেলা ১৮ মার্চ থেকে শুরু হয়ে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত শিক্ষা ভিসার আবেদন নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবি কতটা যৌক্তিক রাজের রোমিও জুলিয়েট করোনায় ব্যতিক্রমী পাঠদানে আলোক শিক্ষালয় ভ্যালেন্টাইন কাভার পেজে সাবিলা কেশবপুর পাল্টে দেন একঝাঁক কিশোর হুইলচেয়ার বসেই আজিজ পাল্টে দেন জীবনের গল্প গ্লোবাল পিস চেইনের বাংলাদেশের প্রধান তাসমিয়া ৪৪ হাজার মেয়ের প্রস্তাব পাওয়া তরুণ ইনস্টাগ্রামের ছবি সেভ করুন সহজেই ধর্ষণমুক্ত সমাজ গঠনে করণীয় নতুন প্রযুক্তি ও তারুণ্য ভূমি সংস্কার বোর্ডের কর্মচারীদের কর্মবিরতি পালন কম বয়সে হৃদরোগের ঝুঁকি করোনাকাল তরুণরা যেভাবে কাজে লাগাতে পারে পাহাড়ী অরণ্যে তারুণ্য সিনেমার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে নিশাত প্রিয়ম স্মার্টফোন কিনতে সুদবিহীন ঋণ পাচ্ছেন ৪১ হাজার ৫০১ শিক্ষার্থী শিক্ষার উদ্দেশ্য কি শুধুই চাকরি জোগাড়? একজন শিক্ষার্থী একটি খামার অন্তঃসত্ত্বার রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে করণীয় টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটিতে পিএইচডির সুযোগ দিচ্ছে নর্দান ও বিআইআইএইচএস ক্যারিয়ার, স্বপ্ন ও বাস্তবতা এইচএসসি পরীক্ষার মূল্যায়ন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি চাকরিতে আবেদনের বয়স বৃদ্ধি করা হোক অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থা, টেকসই উন্নয়ন ও নৈতিক শিক্ষাকে কারিকুলামে অন্তর্ভুক্তির সুপারিশ বিইসিকে প্রকল্প সংশ্লিষ্ট শিক্ষাবিদদের কবিতা: নির্বাসনে চলে যাই মাস্ক ব্যবহারে ব্রণের সমস্যা সমাধানে করণীয় নিয়মিত শিক্ষার্থীদের প্রাতিষ্ঠানিক ই-মেইল এড্রেস দেবে ঢাবি দক্ষতা ও যোগ্যতার অপচয় কাম্য নয় বাবুর স্বপ্নের সবুজ বাংলাদেশ নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে ‘জেন্ডার মেইন্সট্রিমিং’ বইয়ের ভার্চুয়াল উদ্ভোধন বিসিএসের পেছনে কেন আমাদের এত দৌড়? ফেসবুকের অপব্যবহার লালমনিরহাটে ৩০টি গ্রাম বাজারের ৩০টি সেলুন লাইব্রেরি পরিচালনা করছেন কলেজ ছাত্র জামাল তিন উদ্যোক্তার অর্পণ ন্যাচারস বেস্ট ফটোগ্রাফি এশিয়ায় প্রথম বাংলাদেশি জাকিরুল নিজের গল্পে অভিনয় দেশকে এগিয়ে নিতে তরুণদের সুযোগ দিতে হবে- সায়মা ওয়াজেদ এসি বিস্ফোরণ কেন এবং এড়াতে করণীয় চাকরিপ্রার্থীর শারীরিক ভাষা শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে সেরা শিক্ষক বাংলাদেশের তরুণ মোয়াজ্জেম বঙ্গবন্ধুই বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ে সাইকোলজি কাউন্সেলিং সেন্টার জরুরি ক্যারিয়ার নিয়ে সচেতন সারিকা সাবাহ 'গ্লোবাল ডিজিটাল এন্ট্রাপ্রেনারশীপ মাস্টারক্লাস' অনুষ্ঠিত টেকসই স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম গড়তে কাজ করবে আইইবি ও আইসিটি ডিভিশন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবেন যেভাবে মেধাবীদের প্রবাসপ্রীতি ও আমাদের দায়িত্ববোধ ভালো মানুষ হতে হবে বিসিএসের পেছনে কেন আমাদের এত দৌড়? শরৎ মানেই কাশফুলের শুভ্রতা জাপানের পার্কে স্বচ্ছ কাঁচের টয়লেট! আলোকচিত্র প্রতিযোগিতা আগোরা'র সেরা পুরস্কারটি জিতলেন বাংলাদেশের শাহেদ ফিনল্যান্ডে ভর্তিচ্ছু ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সুখবর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য অনলাইন শিক্ষাবৃত্তি ‘এডু হাইভ’ স্কুল খোলা ও পরীক্ষা নিয়ে শঙ্কা নিজের তৈরি বাইক বাজারজাত করতে চান মুন্না কৃতি সন্তানের মাপকাঠি কুমারেশ বিশ্বাসের কবিতা ‘স্বাধীন দেশের স্বপ্ন সারথি’ তারুণ্যেই পরিণত নেতৃত্ব মা হচ্ছেন কারিনা, চিন্তিত আমির খান চুল পড়া কমানোর প্রাকৃতিক উপায় বিশ্বের দ্রুততম মানবক্যালকুলেটর নীলকান্ত! ঢাকাই ছবিতে নায়িকা হয়ে আসছেন শিশুশিল্পী হিসেবে পরিচিতি পাওয়া দীঘি ৬ সেপ্টেম্বর থেকে চবিতে অনলাইন ক্লাস শুরু হোয়াটসঅ্যাপেও করা যাবে কল রেকর্ডিং বিশ্বের দ্রুততম মানব ক্যালকুলেটর নীলকান্ত ভানু প্রকাশ জাতিসংঘের রিয়েল লাইফ হিরো আঁখি মানবকল্যাণে নিয়োজিত থাকতে বদ্ধপরিকর ফ্রিল্যান্সারদের প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়া প্রয়োজন: প্রধানমন্ত্রী করোনা পরবর্তী চাকরি সুযোগ বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে অক্সফোর্ড পলিটিক্যাল রিভিউ ও ঢাবির প্যানেলে আলোচনা মঙ্গলবার রবি-টেন মিনিট স্কুল চালু করলো ডিজিটাল মার্কেটিং মাস্টার ক্লাস দেশি পণ্য দেশি দশের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ছাড়! যারা নতুন উদ্যোক্তার স্বপ্ন যাদের বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিচ্ছুদের অনলাইনে বিনামূল্যে কোচিং করাবে অদম্য বাবুর স্বপ্নের সবুজ বাংলাদেশ কবে হতে পারে এইচএসসি পরীক্ষা? ইবির নয়া ভিসি কে হচ্ছেন? দামি হোটেলে রাতের খাবার খেল পথশিশুরা দাঁড়িয়ে খাবার খেলে হতে পারে যেসব ক্ষতি! হাবিপ্রবিতে শিক্ষকদের অনলাইন টিচিং’র উপর প্রশিক্ষণ কর্মশালা মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত মাড়ির রক্তপাতকে অবহেলা নয় সর্দি-কাশিতে ওষুধের চেয়ে মধু বেশি কার্যকরী ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে শেভেনিং স্কলারশিপের আবেদন শুরু ৩ সেপ্টেম্বর বাসা যখন অফিস ফেসবুক মেসেঞ্জারে নতুন যেসব সুবিধা স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইন চিত্র প্রদর্শনী ‘কোভিড ডায়েরিজ’ আত্মহত্যা একটি স্বপ্নের অপমৃত্যু ইন্টারনেটের স্পিড ঘরোয়া উপায়ে বাড়ানোর উপায় ইউএন ইয়ং চ্যাম্পিয়ান অব দ্য আর্থ প্রতিযোগিতার ফাইনালে বাংলাদেশের রাযিন দেশের প্রথম ইউটিউব স্বীকৃত এক্সপার্ট ও টপ কন্ট্রিবিউটর আতিকুল একাদশে ভর্তি: প্রথম ধাপে নির্বাচিতদের ফল প্রকাশ ২৫ আগস্ট করোনায় আক্রান্ত এসআই টুটুল ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হচ্ছে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় প্রতিযোগিতা ‘ট্র্যাকশন’ কয়েক প্রস্ত ধলবক বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ নারী ফাউন্ডারের বাংলাদেশি মালিহা কাদির শখের নতুন সংসার শুরু! করোনাকালে আরেক আতঙ্ক ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া, বাড়াতে হবে সর্তকতা বেশি ভাত খেলে হৃদরোগের আশঙ্কা কালের যাত্রায় চিরঞ্জীব বাঙ্গালীর বঙ্গবন্ধু জাতির পিতার স্বপ্নপূরণ করবার দায়িত্ব নিতে হবে নতুন প্রজন্মকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার ১৫ দিনের মধ্যেই এইচএসসি পরীক্ষা চাকরি নেই? বেকার? কি করবেন? কিভাবে করবেন? সুইজারল্যান্ডে ওয়েল্টফরমেট গ্রাফিক ডিজাইন অ্যাওয়ার্ড ২০২০ করোনাকালে শিক্ষা খাতের দিকে বেশি নজর দিতে হবে বাসায় থাকুন, সন্তানকে সময় দিন করোনা মোকাবেলায় এইচডব্লিউপিএল সদস্যরা প্লাজমা অনুদানে সম্মত আমার স্মৃতিপটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তিন ব্যাংকে ৪০ কর্মকর্তা নিয়োগ ক্যারিয়ার প্ল্যানিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন হ্যাকস সেমিনার ৭ ফেব্রুয়ারি প্রতিভা অন্বেষণে মিউজিকের ব্যতিক্রমী আয়োজন করোনা আক্রান্ত হলে বাসা থেকেই হাসপাতালের চিকিৎসা গ্রহণের আদ্যোপান্ত সমুদ্র সম্পদের টেকসই উন্নয়নে ব্লু ইকোনমির বিকল্প নাই তোমার চোখে তাকাতে পারি না (স্মরণে: ডা. মঈন উদ্দিন) করোনাকালীন সরকারি প্রনোদনা করোনার প্রাক্কালে মানবসেবায় তারুণ্যের প্লাটফর্ম ইয়াং বাংলা করোনা ভাইরাস: নিজের হাত যত্নে রাখি করোনা ভাইরাস: সচেতনতা ও করণীয় অফ-ফেসবুক অ্যাকটিভিটি’ টুল ফিচার যুক্ত করেছে ফেসবুক নিয়মিত খেলাধুলাই পারে যুবসমাজকে মাদকের নেশা দুরে রাখতে উত্ত্যক্তের শিকার নাদিয়া মিম মারিয়া নূরের ভ্যালেন্টাইনস ডে-২০২০ নারী উদ্যোক্তা তৈরির লক্ষ্যে ই-কমার্স ওয়েবসাইটের ওপর ফ্রি ওয়ার্কশপ শিক্ষাব্যবস্থা ১৮০ ডিগ্রি বদলে উদ্যোক্তার দিকে ধাবিত হতে হবে হৃদয়ে প্রেমের স্মৃতি | মাসুদুর রহমান মান্না ভিন্নদৃষ্টি'র পাঠশালাতে শীতবস্ত্র বিতরণ গৌরব-ঐতিহ্য ও আন্দোলন-সংগ্রামে ছাত্রলীগ শিক্ষা উন্নয়ন পরিকল্পনায় জনমানুষকে সম্পৃক্তকরণ জরুরি রোকেয়া হলে রোকেয়া দিবস পালিত নতুন বছরে সালমার প্রথম গান ‘পাঁজর’ শাবিপ্রবি  জিতেছে শ্রেষ্ঠ ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাওয়ার্ড মুকুট প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক পাচ্ছেন ববির ৫ শিক্ষার্থী মুজিববর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নবজাগরণ সৃষ্টি হোক বাড়ন্ত শিশুর খাদ্য তালিকায় যা রাখবেন মঞ্জুর মোর্শেদ রুমনের দুটি ছড়া ফ্যামিলি ক্রাইসিসের ঝুমু নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সারিকা কমনওয়েলথ বৃত্তি পেতে করণীয় সতেজতায় গ্রিণ টি বড় স্বপ্ন দেখার মাধ্যমেই সমাজকে পরিবর্তন করা সম্ভব পরিচর্যার মাধ্যমে মেধার মূল্যায়ন চাই বিজয় মানে তেমন করে অব্যক্ত অনুভূতি... প্রোষিতভর্তৃকার দীর্ঘশ্বাস বলছি না তোমায়, আমাকে মনে রাখতেই হবে (কবিতা) তুরস্কে পড়াশোনার জন্য কিভাবে ফুল ফ্রি স্কলারশিপ পাবেন? সেরা ক্যাম্পাস স্টার হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী রাবিতে খুদে কূটনৈতিকদের সম্মেলন সমাপ্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে সহকারী পরিচালক পদে নিয়োগ দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাসে তরুণ সমাজ বড় ভূমিকা রাখতে পারে ইয়াং ডিজিটাল মার্কেটার পুরস্কার পেলেন বাংলাদেশের জাবেদ সুলতান পিয়াস ক্যান্সার হাসপাতাল নির্মাণে সহযোগিতা চাইলেন শাওন একদিনের ব্যবধানে শীর্ষ ধনীর মুকুট ফিরে পেলেন বেজোস ট্যুরিজম স্যুভেনির নিয়ে চার তরুণের উদ্যোগ উদ্ভাবক আমির হোসেন: মেইড ইন বাংলাদেশ (ভিডিও) ফাস্ট ফুডের দোকান থেকে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ ধনী আশিক বছর সেরা জাপানের তরুণ বিজ্ঞানী বাংলাদেশের আরিফ তিনি ছিন্নমূল শিশুদের ‘মা’ ‘পারব স্যার, কোনো সমস্যা নেই’ দৃষ্টিশক্তি ছাড়াই প্রাঞ্জলের ইতিহাস খাওয়ার পর মিষ্টি খেলে কি ওজন বাড়ে? বাংলাদেশের পাসপোর্টের রঙ সবুজ কেন? ভয়াবহ আকারে বেড়ে গেছে র‍্যাগিং, করণীয় কী? সাইক্লিংয়ে ঝুঁকছে তরুণ-তরুণীরা ভিন্ন রঙে আঁকা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস  বিজয়ী স্টার্টআপরা পাবেন ১০ লাখ টাকা সেরা ১০ উদ্যোগ পাবে এক কোটি টাকা রেকর্ড গড়তে ভালোবাসেন আমি যেভাবে আইইএলটিএসে ৯ পেলাম পড়তে পড়তে চাকরি নাসায় আলোর তারা একটি সেতুর জন্য শিক্ষার্থীদের আকুতি ‘মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ’ নানজিবা তোরসা সেরা বাংলাবিদ শাজেদুর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের গুরুত্ব ও এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কে হচ্ছে মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ ২০১৯? ভাইরাল ভাইরাল চোখ সাজাতে সতর্কতা নখের কদর ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কাঁকরোল আশার আলো দেখছে ডাক বিভাগ দীর্ঘ সময় হেডফোন ব্যবহার করেন, সতর্ক হোন এখনই! কম সময়ে বেশি কাজ করার ৫ পরামর্শ স্মার্টফোনের সাহায্যে চলবে স্মার্ট এসি ঢাকায় লেক পরিচ্ছন্নতায় ইইউ প্রতিনিধি দল দরজা নেই কোন ঘরেই, তবুও হয় না চুরি বিদেশে পড়তে যাওয়ার আগে যা জানা জরুরি নারীদের ভাগ্য পরিবর্তনের কারিগর জ্যোতিকা চাকমা বিলের মধ্যে দুই সেতু, নেই রাস্তা দাঁড়িয়ে পানি পানের যত ক্ষতি কম পেঁয়াজ দিয়ে সুস্বাদু রান্নার ৭ উপায় চুলের উজ্জ্বলতা ফেরাবে ঘরে তৈরি ৪ হেয়ার প্যাক স্বস্তিকাকে ভক্তের কুপ্রস্তাব চিত্রনায়ক জসিমের ২১তম মৃত্যবার্ষিকী আজ নতুন বিজ্ঞাপনে মেহজাবিন আমরা কতটা মানবিক: সেলেনা ভিডিও গেম খেলেই কোটিপতি টিউশনির টাকায় চলছে মীর নাদিমের ‘পদ্মা পাড়ের পাঠশালা’ আত্মহত্যা সমাধান নয় বায়ুদূষণ রোধে তরুণ সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে র‌্যাম্প মডেলদের ফিটনেস–রহস্য ৭৫ শতাংশ বৃত্তিতে আইটি ও অ্যানিমেশন কোর্সে ভর্তি স্মৃতির মানসপটে যুক্তরাজ্য সফর যেভাবে প্রাণের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে দেখতে চাই অত:পর, কোন একদিন...... দ্রুত ওজন কমানোর কিছু কৌশল জাপানের সুমিতমো বৃত্তি পেল ঢাবির ৪০ শিক্ষার্থী চীন যাচ্ছে ইনস্টিটিউট অব মেরিন টেকনোলজি (আইএমটি) বাগেরহাটের ১০ শিক্ষার্থী ইন্টারনেট ও তরুণ প্রজন্ম বাজারে এলো বিশ্বের প্রথম উড়ন্ত মোটরসাইকেল ৩৯ দেশে রাশেদুলের ক্রিয়েশন ইঞ্জিনিয়ার হয়ে বিদেশ যাওয়ার স্বপ্ন ছিল আবরারের কোমল পানীয় যেভাবে ক্ষতি করে গর্ভাবস্থায় যেভাবে চুলের যত্ন নেবেন সাইকেল কেন চালাবেন? যে সাত লক্ষণে বুঝবেন সঙ্গীর সঙ্গে জীবন কাটানো যাবে সপ্তাহে কয়টি ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যসম্মত? নাচেই শরীর ফিট কাজ খুঁজছে ১৫ লাখ তরুণ-তরুণী হলিউডে বাংলাদেশের দুই তরুণ জাপান সরকার দিচ্ছে মেক্সট স্কলারশিপ উচ্চ মাধ্যমিকের পর ক্যারিয়ার পরিকল্পনা পুরুষের ত্বক ভালো রাখার ৪ কৌশল ওজন কমাতে সহায়ক তুলসি চা ব্রণের সমস্যায় যেসব নিয়ম মানা উচিত পাকস্থলীর আলসার প্রতিরোধে যা করণীয় প্রভাবশালী ব্রিটিশ রাজনীতিবিদের তালিকায় টিউলিপ বিশ্বকে বাঁচাতে কাজ করছেন যে নারীরা অ্যাম্বুলেন্সের স্টিয়ারিং হাতে তিন নারী আপনারা আমার স্বপ্ন আর শৈশব কেড়ে নিয়েছেন : গ্রেটা থুনবার্গ ইউনেসকোর স্বীকৃতি পেল নওগাঁর নৃত্য নিকেতন তাঁদের খবর রাখেনি কেউ তিন ভাইয়ের খেলা-পড়ার জগৎ কেন পড়ব রোবটিকস প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পর্বের প্রতিযোগিতা শুরু পূজার সময় সুস্থ থাকা যুদ্ধের ময়দান থেকে ফ্যাশন জগতে বাচ্চুর স্মরণে কোনো আয়োজন নেই এবার নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন ড্যাফোডিলে অ্যাকটিভেশন পর্ব ক্যাম্পাসের গানের পাখি সমৃদ্ধ সিভির জন্য মাসের খরচের টাকা বাঁচিয়ে ব্যতিক্রম লাইব্রেরি চালান রাজশাহীর বদর উদ্দিন ঢাকায় প্রথম পিআর অ্যান্ড ব্র্যান্ড কমস সামিট ২৬ অক্টোবর রাজনীতি-ক্ষমতা ও তারুণ্য গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ও তারুণ্য উদ্যোক্তা তৈরিতে সঠিক প্লাটফর্মের অভাব শিক্ষিত তরুণদের হাত ধরে কৃষিতে নতুন সম্ভাবনা কোনো বাধা মানবো না মেয়েরাই বন্ধ করছে বাল্যবিয়ে তিন চাকায় স্বপ্ন বোনেন সুনামগঞ্জের রানী 'ল্যাঙ্গুয়েজ লীগের' যাত্রা ডেঙ্গু নিয়ে আতঙ্ক নয়, প্রয়োজন সচেতনতা নগর কৃষি ও পরিবেশ সংক্ষরণে ছাদবাগান নবীন পরিবেশবিদদের পদকজয় মাসে আয় ১৬০০ ডলার ব্যাংক হিসাব তরুণদেরই বেশি নাসার সফটওয়্যার প্রকৌশলী মাহজাবীন ওয়ার্ল্ড রোবটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে ১৩তম বাংলাদেশ ঢাবিতে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধের ব্যাপারে যা বললেন ভিপি নূর ফ্রিডম অব দ্যা সিটি অব লন্ডন সম্মাননা পেয়েছেন সাবরিনা হুসাইন শাবিতে মেকনোভেশন-২০১৯ শুরু ‘চ্যাম্পিয়ন অব স্কিলস ডেভেলপমেন্ট ফর ইয়ুথ’সম্মাননায় ভূষিত প্রধানমন্ত্রী কে এই ক্যাসিনো সাঈদ? ক্যাসিনো বা জুয়া সমাজ ধ্বংসকারী বাংলাদেশে বিশ্ব শান্তি সামিট অনুষ্ঠিত ঢাবির রোকেয়া হলে শেখ কামাল স্মৃতি বিতর্ক ও সুলতানা কামাল স্মৃতি ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও আলোচনা সভা সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠায় তরুণদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ ডেঙ্গু বিষয়ে জরুরি বার্তা: প্রয়োজন সতর্কতা দেশে এক তৃতীয়াংশ যুবক বেকার : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য শিশুর প্রতি যৌনসহিংসতা: নজরদারি মানেই নিরাপত্তা নয় সবুজের সমারোহ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির যাবতীয় কার্যক্রম এখন  মোবাইল এ্যাপস "এডমিশন এসিস্ট্যান্ট" এ মানুষ স্বপ্নকে বাঁচিয়ে রাখে না, স্বপ্নই মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে; মাশরাফি: এক উদ্দীপনার নাম সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও সংঘাত দূরীকরণে গণমাধ্যমের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ সমাজ বিনির্মাণে সৃষ্টিশীল তারুণ্য আক্রান্ত তারুণ্য, বিপর্যস্ত তারুণ্য Young people urged to promote peace ৭১-এর আওয়ামী লীগের ভাবনায় তারুণ্য তুরস্কে ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশি তরুণ হাসান কবির সেরা তারুণের ভাবনায় আওয়ামী লীগ শীর্ষক মতবিনিময় ২৯ জুন বাংলাদেশের প্রথম আইটি বিজনেস ইনকিউবেটর হচ্ছে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) বিশ্ব উদ্যোক্তা সম্মেলনে বাংলাদেশের ৬ তরুণ খেলাধুলায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের নারী ঢাকায় কমিউনিকেশন ফর ক্যারিয়ার শীর্ষক কর্মশালা ৪ মে বানানভীতি রোধে প্রসঙ্গ ব্যাবহারিক বাংলা রক্তে লেখা বাংলা ইসলামী আদর্শ ও মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শীর্ষক বইয়ের আত্মপ্রকাশ একজন মানবসম্পদ কর্মী হওয়ার প্রাথমিক পাঠ কলাগাছিয়া ইকোট্যুরিজমে রহস্যময় সুন্দরবনের সৌন্দর্য কলাগাছিয়া ইকোট্যুরিজমে রহস্যময় সুন্দরবনের সৌন্দর্য স্বপ্ন জয়ের স্বপ্নযাত্রা বই উৎসব সরকারের এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ ভিন্নদৃষ্টির বিজয় র‍্যালি আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের স্বর্ণ জয় তরুণ প্রজন্মের উদ্যোক্তা হওয়ার বাধা জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সাফল্য তারুণ্যবান্ধব ইশতেহার চাই সেন্ট মার্টিন্স দ্বীপে রাত্রিযাপন নিষিদ্ধ হচ্ছে না শিক্ষাব্যবস্থা এবং শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যার চাপ নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিকে পাল্টে ফেলেছে সাজগোজের রিমি নির্বাচনী ইশতেহারে তরুণদের প্রত্যাশা কীভাবে নিবেন একটি বুদ্ধিদীপ্ত ও স্মার্ট ডিসিশন কীভাবে নিবেন একটি বুদ্ধিদীপ্ত ও স্মার্ট ডিসিশন এগিয়ে চলেছে পদ্মাসেতুর নির্মাণকাজ দ্রুতগতিতে চলছে মেট্রোরেলের কাজ ফ্রেশাররা কেন চাকরি পায়না ইন্টারভিউ নেয়ার সঠিক ও জরুরি কৌশল ইন্ডিপেন্ডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ইয়ুথ সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠিত মিটিং করার আগে ভাবুন তারুণ্যের উৎসব বাংলাদেশ ইয়ুথ সিম্পোজিয়াম-২০১৮ অনুষ্ঠিত হবে ৩০শে অক্টোবর ভয়ংকর আগস্ট ভালো হতে চেয়েছিলাম (ছোটগল্প) সেই পাখিটা রাসেল এইচআর নিয়ে একডজন ভুল ধারনা এবং উত্তর বিশ্ব শান্তির প্রসারে দক্ষিণ কোরিয়ার শান্তি সামিট অনুষ্ঠিত আত্মহত্যা নয়, জীবনকে উপভোগ করুন চবি ক্যাম্পাসে উজ্জ্বল রুমান কনভারশন ডিসঅর্ডার: দরকার সচেতনতা   ইউএনও’র ব্যতিক্রমী উদ্যোগ: দৃষ্টিনন্দন বিল পরিস্কার করলেন নিজেই যুদ্ধকালীন সাংবাদিকতার প্রশিক্ষণ পেলেন রবিউল হাসান ম্যানেজমেন্ট অ্যপ্রোচ ও ভিশন: মালিক-এর চাওয়া ও কর্মী’র প্রতিক্রিয়া দেখে এলাম এশিয়ার সর্ববৃহৎ ক্যাকটাস নার্সারি ওয়াইএসএসই-এর “রেজোন্যান্স-২.১ অনুষ্ঠিত demo_post সমাজকর্ম শিক্ষা, অনুশীলন ও সামাজিক উন্নয়ন: প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ নোবিপ্রবিতে ভর্তি আবেদন ১৬ই অক্টোবর পর্যন্ত বৃদ্ধি ঋতুর রানী শরৎ- কবিতা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিযুদ্ধ    তরুণ প্রজন্মই পারে সবুজ পৃথিবী গড়তে উচ্চশিক্ষা ভাবনা, ক্যারিয়ার প্রতিবন্ধকতা ও উত্তরণ ১৭ সেপ্টেম্বর দক্ষিন কোরিয়ায়  শান্তি সামিট শুরু অনলাইনে হয়রানির শিকার হলে যা করবেন নিজের উদ্ভাবিত বিদ্যুতে ঘর আলোকিত রাসেলের ইউনুছের পাঠাগার আন্দোলন আমার ভাষা আমার দায়িত্ব আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ইনোভেশন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন ইউআইইউ চুয়েটে বাংলাদেশ প্রেক্ষিত শীর্ষক কর্মশালা শুক্রবার চুয়েটে বাংলাদেশ প্রেক্ষিত শীর্ষক কর্মশালা শুক্রবার ১৫ জনের জীবন বাঁচিয়েছে কিশোর সুমন শিল্প, সাহিত্য ও সাংবাদিকতায় ৫ তরুণকে সম্মাননা তারুণ্যের হাত ধরেই গড়ে উঠবে সোনার দেশ এন্ট্রারপ্রেনারশিপ ভিস্তা কর্মশালা ২৯ সেপ্টেম্বর একগুচ্ছ কবিতা বিশ্বাসযোগ্যতাই ঘুরে দাঁড়ানোর শক্তি শ্রীলংকায় বিচিত্র অভিজ্ঞতায় নয়দিন প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে সফল ভিডিও সম্পাদক রশিদ পরিবর্তিত সমাজে তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্য একটি চমৎকার এইচআর সিস্টেমের স্বরূপ বিশ্লেষণ তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে সাক্ষাতকার দূরেই থাকুক দুই ঠিকানা (কবিতা) নতুন সামাজিক সংগঠন ‘জাগ্রত তেঁতুলিয়া’-র যাত্রা শুরু নতুন সামাজিক সংগঠন ‘জাগ্রত তেঁতুলিয়া’-র যাত্রা শুরু র‌্যাগিং একটি অপরাধ, চাই প্রতিকার ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ব্র্যান্ড এইড ২০১৮ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত বিমূর্ত শিল্পী মনসুর কাযী তরুণদের জন্য নিবেদিত একমাত্র অনলাইন পত্রিকা ইয়ুথ জার্নালে ফিচার রাইটার আবশ্যক ইংরেজিতে দক্ষতা এবং এপ্রোপ্রিয়েট ইন্টারভিউয়ের গুরুত্ব ঢাবিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু ১৪ সেপ্টেম্বর স্কুলে ‘মহানুভবতার দেয়াল’ সেপ্টেম্বরই ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি বিএনপির ভুল ও উদার-গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের ঝুঁকি তরুণ প্রজন্মের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব তরুণ নেতৃত্বের সুদিন ফিরুক প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা যেমন হবে তারুণ্য ধরে রাখতে গ্রিন টি অহেতুক....(কবিতা) কর্মস্থলে সিনিয়র-জুনিয়র সম্পর্ক ইয়ুথ স্কুল ফর স্যোসাল এন্ট্রাপ্রেনারস এ স্বেচ্ছাসেবী নিয়োগ এই উচ্চশিক্ষিত বেকার তরুণেরা যাবেন কোথায়? স্বল্প বাজেটে নেপাল ভ্রমন চুরি হয়ে যাওয়া মোবাইল নিজেই জানাবে চোরের মোবাইল নাম্বার ও অবস্থান আবুল স্যার : খেলোয়াড় তৈরির কারিগর পানির ফোয়ারায় জাতীয় পতাকা উদ্ভাবন মাদারীপুরের দুই শিক্ষার্থীর শেখ রাসেলের গল্প Demo Video কচি-কাঁচার ক্যারিয়ার চিন্তা: একটি পর্যবেক্ষণ যুবসমাজকে এগিয়ে নিতে পারে নিরাপদ পরিবেশ কচি-কাঁচার ক্যারিয়ার চিন্তা: একটি পর্যবেক্ষণ কচি-কাঁচার ক্যারিয়ার চিন্তা: একটি পর্যবেক্ষণ না মেরেই পিঁপড়া দূর করবেন যেভাবে কৈশোর তারুণ্যের ক্লাস রুমের পাশে বই ত্বক ফর্সা করতে আমলকির ফেসপ্যাক সফল এর সেই ১৫টি উক্তি, বদলে যাবে জীবন সফল এর সেই ১৫টি উক্তি, বদলে যাবে জীবন যুবক মোটিভেশন ক্যাম্পাসে এড়িয়ে চলবেন যাদের ঈয়েশির ভালবাসা ও টাইগার নেস্ট মোবাইল ফোনে কাটান? মানসিকভাবে শক্তিশালী হওয়ার উপায় হুমায়ূন আহমেদের উপর সানজিদা ইসলামের পিএইচডি গ্লোবাল টিচার্স এ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আদিল বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির বৃত্তি ইবি শিক্ষার্থীর অভিনব আবিষ্কার সুন্দর চুল তরুণ প্রজন্মকে গণতন্ত্রে আগ্রহী করে গড়ে তুলতে হবে আধুনিক গণতন্ত্র, উদার তথ্য প্রবাহ ও অগ্রযাত্রা তারুণ্য ও রাজনীতির আবশ্যকতা একজন সফল খামারি ও উদ্যোক্তার গল্প ইচ্ছা আর বুদ্ধির সমন্বয় ঘটিয়েই নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন মায়া মাটির মায়ার মাহফুজ বাংলাদেশি তরুণের উদ্যোগে যুক্তরাজ্যে গ্লোবাল এনার্জি মুভমেন্ট কৃত্রিম মানব ফুসফুস বানিয়ে সাড়া ফেললেন বাংলাদেশি তরুণী তিন বন্ধুর এক গান অপরাধী খ্যাত টুম্পাকে নিয়ে তপুর ‘একটা গোপন কথা’ জান্নাত’র প্রচারণা সম্মুখে সমূহ অন্ধকার, জাগো হে তরুণ! তরুণ, শুরু করার আগেই হতাশ কেন? অগৌরবময় আত্মগরিমার সংস্কৃতির পরিবর্তন জরুরি নবীন প্রজন্মের সৎ, যোগ্য ও নেতৃত্ব এগিয়ে আসতে হবে বিতর্ক কথন শেখ কামাল হতে পারেন তারুণ্যের আইকন যবনিকার ফাঁকে ছেলেটি এখন কবি- ছোটগল্প কবিতা: তোমাকে দেখার পরে জনপ্রশাসন পদক পেয়ে দায়িত্ব বেড়ে গেল তরুণদের অল্পতেই হতাশ হলে চলবে না ইংরেজি বিতর্কে সেরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সমাজকর্মের শিক্ষা স্বপ্ন দেখায় আলোকিত মানুষ হওয়ার চাকরিটা হাত ফস্কে যাচ্ছে বারবার, কিন্তু কেন? তামায়ুজ ইন্টারন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড: প্রথম পুরস্কার পেল বাংলাদেশি নিশাত অভিজিতের ঘুরে দাঁড়ানো মাত্র ৫ হাজার টাকায় ঘুরে আসুন দার্জিলিং কোটি পেরিয়ে কণা সবুজায়নের চ্যালেঞ্জে মহেশ বাবু ও কন্যা সিতারা উদ্ভাবনে মেধাবী তরুণ দল সুযোগ আছে ট্যুরিজম ব্যবস্থাপনায় সঙ্গী যখন আইএসআইসি কার্ড ঘড়িতে স্মার্টনেস কখন কেমন ব্যাগ এয়ার হোস্টেস প্রফেশন যখন গ্ল্যামারাস সৌন্দর্য নিয়ে তরুণ-তরুণীদের ভাবনা নাগরিক সমাজ, উদার গণতন্ত্র ও সমাজ-বিবর্তন ধারা উগ্রপন্থা ও আমাদের রাজনীতি ধানমণ্ডিতে শুরু হলো ৩ দিনব‌্যাপী তরুণ উদ্যোক্তা পণ্য মেলা চাকরির জন্য নিজেকে কীভাবে প্রস্তুত করবেন ইন্টারভিউ বোর্ডে সচরাচর ৫ প্রশ্ন ক্যারিয়ার নির্বাচন সামাজিক মেলবন্ধন জাপানে উচ্চশিক্ষা নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘লেটস টক’ ফাইনাল প্রতিযোগিতা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের হাঙ্গেরিতে ‘নিউক্লিয়ার কিডস’ মিউজিক্যাল শো কোন পথে বাংলাদেশের স্পর্ধিত তারুণ্য! ব্যাগেই আস্ত একটি স্কুল! টরন্টোর শীর্ষ মেধাবীর তালিকায় বাংলাদেশি মীর্জা নাহিয়ান রমজানে গরুর মাংসের দাম ৪৫০ টাকা, খাসি ৭২০ টাকা নির্ধারণ সত্যিই সেলুকাস, এ এক অদ্ভুত উন্নয়নের দেশ! ক্যারিয়ার সমন্বয়হীন পরীক্ষায় বেকায়দায় চাকরিপ্রত্যাশীরা! তরুণ ও তারুণ্য "ভালোবাসা এবং ভালোবাসা" কোটা সংস্কার: 'হ্যান্ডেল উইথ কেয়ার' গরমে শিশুর আরাম ঢাকায় ব্রাজিলের খাবার ডায়েরির পাতায় পাতায় গরমে আরামে ফ্যাশনে ভুল ধারণা যত ‘প্রিন্স মাহমুদ মিক্সড’ অ্যালবামে গাইলেন তপু ও কনা বাংলাদেশকে উন্নত দেশে রূপান্তরের কর্মপরিকল্পনার কাজ শুরু করেছি: প্রধানমন্ত্রী কোন তরুণদের পক্ষ নেবে সরকার? কোন তরুণদের পক্ষ নেবে সরকার? কোন তরুণদের পক্ষ নেবে সরকার? কোন তরুণদের পক্ষ নেবে সরকার? কোন তরুণদের পক্ষ নেবে সরকার? ফুটপাত বন্ধ করে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ৩২ দিন পর ছাড়া পেয়ে অপহৃত হিল উইমেন্সের দুই নেত্রীর বর্ণনা রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের প্রতি নেতাদের সংহতি গাজীপুর সিটিতে ভোটের ফলাফলে প্রভাব ফেলবেন নারী শ্রমিকেরা খাবার স্যালাইন বিশ্বব্যাপী পাঁচ কোটি শিশুর জীবন রক্ষা করেছে
;

বিএনপির ভুল ও উদার-গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের ঝুঁকি


সবাই জানে বিএনপি-কে নির্বাচন থেকে দূরে রাখার সবচেয়ে আপ্রাণ চেষ্টা ছিল সরকারের। সেটি হয়তো সত্যিও। পাশাপাশি যোগ-বিয়োগের হিসেবে বলা যায় বিএনপির নির্বাচনে না আসা জাতীয় পার্টির জন্যও লাভজনক। তারা তো এখন বাংলাদেশের প্রধান বিরোধী দল! কিন্তু একটু গভীরে খতিয়ে দেখলেই স্পষ্ট হবে যে বিএনপি-কে নির্বাচন থেকে দূরে রাখার দীর্ঘমেয়াদী সুবিধাভোগী জামায়াতে ইসলামী এবং সে কারণে এটা অনুমান করা অস্বাভাবিক হবে না যে বিএনপি যাতে নির্বাচনে না আসে তার জন্য সবচেয়ে বেশি চেষ্টা করেছে জামায়াত। কেউ যদি সাদা চোখের বিশ্লেষণে যুক্তি খণ্ডাতে চায় যে জামায়াত চায়নি কারণ বিএনপিও চায়নি এবং জামায়াত বিএনপির চাওয়াকে বাস্তবায়ন করতেই বরং ভূমিকা রেখেছে। তাদের বিশ্লেষণে একটু গলদ থেকে যাবে।

 অবশ্যই বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চায়নি। কিন্তু এটি বিএনপির আংশিক চাওয়া। তারা এটাও চেয়েছিল যে নির্বাচন যাতে কোনভাবেই না হয় এবং সরকার জোর করে নির্বাচন করলেও যাতে মাস কয়েকের মধ্যে পতন হয়। এই তিনটি সুস্পষ্ট চাওয়া মিলেই হয়তো বিএনপির আকাঙ্ক্ষার প্যাকেজকে সংজ্ঞায়িত করা যাবে। সে বিবেচনায় বিএনপির নির্বাচন বর্জনের চাওয়া আর জামায়াতের নির্বাচন বর্জনের চাওয়া এ দুটি মিলে অবশ্যই যাবে। কিন্তু জামায়াত কি চেয়েছে সরকার যেন কোনোভাবেই নির্বাচন করতে না পারে? জামায়াত কি চেয়েছে নির্বাচন করলেও সরকার যাতে দ্রুতই পতিত হয়? জামায়াত কি সরকারের সাথে তাদের নেতাদের ফাঁসির রজ্জু নিয়ে দরকষাকষিতে গিয়েছে? জামায়াত কি বিএনপির আকাঙ্ক্ষার পালে বাস্তবতা-বিবর্জিত হাওয়া দিয়ে গেছে?

আমার বিবেচনায় বিএনপি এসব হিসেব কষতেই ভুলটি করেছে। জামায়াতের আকাঙ্ক্ষার প্যাকেজ আর বিএনপির আকাঙ্ক্ষার প্যাকেজ যে অন্তর্নিহিতভাবে ভিন্ন সে হিসেবটি তারা করেনি। বুর্জোয়া রাজনীতি করে নির্বাচনী রাজনীতিতে অংশ না নিলে বিএনপি ঢের পিছিয়ে পড়বে। আর বিএনপির শূণ্য স্থান আওয়ামী লীগ, জাসদ বা জাতীয় পার্টি নেওয়ার সুযোগও কম। সে স্থান পূরণের সবচেয়ে বেশি দাবিদার বরং জামায়াত। উপজেলা নির্বাচনে তার একটি আগাম প্রদর্শনীই কেবল হয়ে গেল।

এখন অনুমান করা যাক জামায়াতের হিসেব কী হতে পারে। প্রথমত জামায়াতের হিসেব কষতে পারে – নির্বাচন বর্জন করলে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় বিএনপির মতো একটি বুর্জোয়া দল দীর্ঘমেয়াদে তৃণমূল থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন হবে (ভোটের মাধ্যমেই এসব বুর্জোয়া দল তৃণমূলের সাথে কার্যকর সংযোগ প্রতিষ্ঠা ও রক্ষা করতে পারে) এবং ফলশ্রুতিতে জামায়াতের মতো ধর্মীয় ও চরমপন্থী আদর্শিক একটি দল সে শূণ্যস্থান পূরণ করতে পারবে। দ্বিতীয়ত সাংগঠনিকভাবে বিএনপি দুর্বল হলে জামায়াতের সারা দেশ জুড়ে থাকা ক্যাডার-নেটওয়ার্ক দ্রুতই সেটি প্রতিস্থাপন করতে পারবে। জাতীয় রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ এর সাময়িক সুফল পেলেও দীর্ঘমেয়াদে সবচেয়ে বেশি লাভবান হওয়ার সুযোগ জামায়াতেরই। তৃতীয়ত জামায়াতকে শক্তিশালী হতে হলে আওয়ামী লীগের ভোট ব্যাংকে হানা দিয়ে নিজেদের ভোট বাড়ানো তাদের পক্ষে প্রায় অসম্ভব, তার চেয়ে ঢের সহজ হচ্ছে বিএনপির ভোট ব্যাংককে নিজের করে নেওয়া।  চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং আরো কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইসলামী ছাত্র শিবিরের উত্থান এরই সাক্ষ্য দেয়। সেখানে ছাত্র শিবির শক্তিশালী হয়েছে আর ধীরে ধীরে ছাত্রদল (বিএনপির ছাত্র সংগঠন) প্রাসঙ্গিকতা হারিয়েছে। বিএনপি গত দুই দশকে এর থেকে কিছুই শিক্ষা লাভ করেনি। যেখানে শিবির নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছে সেখানে ছাত্রদলের অস্তিত্ব প্রায় বিলীন হয়ে গেছে। কারণ খুবই স্বাভাবিক। “আসল” ইসলামের খোঁজ পেলে তথাকথিত ”ইসলামপন্থী” লোকজন কেন নকল “বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী ইসলাম”-এর পেছনে ছুটবে?! জামায়াতের নীতি-নির্ধারকরা এটি বেশ ভালোভাবে জানে এবং সেভাবে তাদের কৌশল নির্ধারণ করেছে বলে মনে হয়।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস না ধরতে পারলে এ বিশ্লেষণকে গুলিয়ে ফেলার সমুদয় আশংকা রয়েছে। কংগ্রেসের পর এই বাংলার আদি ও সব দিক থেকেই প্রধানতম রাজনৈতিক দল ছিল মুসলিম লীগ যাদের নেতা-কর্মী সারা বাংলা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল। বাংলাদেশে এখনও যারা ক্ষমতার রাজনীতিতে মূল প্রতিদ্বন্ধী তারা সবাই মুসলিম লীগের কোন না কোন অংশের প্রতিনিধিত্বকারী। ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত “আওয়ামী মুসলিম লীগ” (পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ) মূলত মুসলিম লীগের অগ্রসর, প্রগতিশীল অংশের প্রতিনিধিত্বকারী একটি দল। মুসলিম লীগের আধুনিকমনা অংশটি বেরিয়ে গিয়ে নতুন এই দলটি করেছে। তারা ১৯৭০ এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রায় ৭৮ শতাংশ ভোট পেয়েছিল। ন্যাপ-এর মাওলানা ভাসানী (যিনি নিজেও মুসলিম থেকে বেরিয়ে আওয়ামী লীগ করেছিলেন, পরে সেখান থেকে ন্যাপ করলেন) নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় ধরে নেওয়া হচ্ছে তাদের ভোটও আওয়ামী লীগের বাক্সেই পড়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে বাকী ২২ শতাংশ লোক তো আওয়ামী লীগকে ভোট দেয়নি। তারা কি ৬ দফার পক্ষে ছিলেন? তারা কারা? অনুমান হচ্ছে তাদের সিংহভাগ মুসলিম লীগের “রক্ষণশীল” অংশ যারা মুসলিম লীগ থেকে আওয়ামী লীগে আসাদের দলে ছিলেন না। যার ফলে এরা দল হিসেবে আওয়ামী লীগ ও এর নীতির প্রতি সর্বদাই সন্দিঘ্নু ছিলেন। পুনরাবৃত্তি করছি তারা মুসলিম লীগের “রক্ষণশীল” অংশ। তো কোন বিবেচনায় রক্ষণশীল? উত্তর হতে পারে দলটি যেহেতু “মুসলিম” লীগ, এবং তারা যেহেতু প্রগতিশীল অংশটিতে যাননি, স্বভাবতই দলের এ অংশটি একটু বেশি রক্ষণশীল, ধর্মীয় অনুশাসনে কঠোর অথবা দলছুটদের চেয়ে ধর্মের প্রতি বেশি অনুরক্ত। তারা প্রথাকে আঁকড়ে ধরে রাখতে চেয়েছেন। ১৯৭০ সনের সেই ২২ শতাংশ লোক তো রাতারাতি হাওয়া হয়ে যায়নি বা মুক্তিযুদ্ধের পরে আওয়ামী লীগও হয়ে যায়নি। বাস্তবিক অর্থে মুক্তিযুদ্ধের পর সেই ২২ শতাংশ লোক মূলত ক্ষমতাহীন ছিল। মুক্তিযুদ্ধকালীন তাদের অনেকের ভিন্ন ভূমিকার কারণে এ গ্রুপটির বড় অংশেরই স্বাধীন বাংলাদেশে রাজনীতি করারও অধিকার ছিল না।

তাদের একটা ব্রেকথ্রু দরকার ছিল আর সেটি এনে দিয়েছেন জেনারেল জিয়াউর রহমান। বঙ্গবন্ধুর নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর ১৯৭৫-পরবর্তী সময়ে রাজনীতি এলোমেলো হয়ে যায়। মুক্তিযুদ্ধ বিরোধীরা তথাকথিত বহুদলীয় গণতন্ত্রের ছদ্মাবরণে পুনরায় রাজনীতি করার সুযোগ পায়। মুসলিম লীগের সুপ্ত রক্ষণশীল অংশটিও আবার সক্রিয় হয়ে উঠে। জেনারেল জিয়া ক্যান্টনমেন্ট থেকে এসেছেন। রাজনীতি করতেন না। তার রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ডও ছিল না। তিনি দল করবেন কিভাবে? কাদের নিয়ে? ক্ষমতায় বসে রাজনীতি করলে যদিও উচ্ছিষ্টভোগীর অভাব হয় না, কিন্তু কেবল তাদের দিয়ে দল হবে? জেনারেল জিয়া অথবা তার রাজনৈতিক উপদেষ্টারা এদিক থেকে বেশ স্মার্ট ছিলেন বলতেই হয়। কারণ কেবল উচ্ছিষ্টভোগীদের নিয়ে রাজনীতি করলে একজন জেনারেলের প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপি এখনও, একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে ক্ষমতার মূল প্রতিদ্বন্ধী বা প্রাসঙ্গিক থাকতো না। জিয়া নিজে অথবা তার উপদেষ্টাদের পরামর্শেই হোক – ভয়-লোভ-জয় সমুদয় কৌশল অবলম্বন করে তার নতুন দল সৃষ্টি করলেন। একদল লোককে জেলের ভয় দেখিয়ে তার দল করতে বাধ্য করলেন (বিএনপির আজকের নেতাদের সেসব দিনের কথা কি মনে পড়বে? তাদের দল কিভাবে সৃষ্টি হয়েছিল? কাদেরকে জোর করে অন্য দল থেকে ভাগিয়ে আনা হয়েছিল? কাদেরকে কথা না শোনায় জেলে পোরা হয়েছিল? আফসোস, তারা এখন কেবল বিএনএফ-এর আবুল কালাম আজাদকেই বিশ্বাসঘাতক ভাবে, তার প্রতি অঙ্গুলি নির্দেশ করে। অথচ তাদের নিজের ইতিহাস-ই কি বিশ্বাসঘাতকতার নয়? হায় ইতিহাস! সে ঘুরেফিরেই আসে!)। আরেকদল লোককে লোভ দেখিয়ে দলে ভেড়ালেন। ক্ষমতায় থাকলে ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট ছিটিয়ে প্রচুর রিক্রুট পাওয়া যায়। তবে জিয়া সবচেয়ে অসাধারণ (আমি অসাধারণই বলবো) যে কাজটি করলেন তা হলো মুসলিম লীগের সুপ্ত রক্ষণশীল অংশটিকে আস্থায় নিতে পারা, নিজের দিকে সফলভাবে টেনে আনা। মুসলিম লীগের রক্ষণশীল অংশটি প্রচণ্ড আওয়ামী লীগ বিরোধী ছিল, ক্ষমতার লড়াই থেকে বহুদিন দূরে ছিল, রাজনীতিতে নিজেদের ভবিষ্যত নিয়েও তারা সন্দিহান ছিল। আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধ পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়ে সকল দণ্ডমূণ্ডের কর্তা বনে যাওয়ায় তাদের আক্রোশ ছাইচাপা আগুনের মতো ছিল। একজন জেনারেলের লোভনীয় আহ্বান তাই কোনোভাবেই এড়ানো যায়নি। একই সাথে ক্ষমতা ও রাজনীতিতে পুনর্বাসন! আবার আওয়ামী লীগের উপর প্রতিশোধ। এক ঢিলে তিন পাখি!

কিন্তু একজন জেনারেল যার আবার মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়ও আছে তিনি কিভাবে, কোন কৌশলে মুক্তিযুদ্ধকে “ভারতের আধিপত্য” হিসেবে দেখা একটি গোষ্ঠীর আস্থা অর্জন করলেন? এটি নিয়ে নানা মত, মিথ, বিতর্ক হাজির রয়েছে। কেউ মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে জেনারেলের ভূমিকাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে তাকেই বিশ্বাসঘাতকদের একজন বলেন, আবার কেউ তাকে সরাসরি পাকিস্তানীদের চরও বানিয়ে দেন। আমার বিশ্লেষণ হচ্ছে জিয়া কিংবা তার রাজনৈতিক উপদেষ্টা(দের) রাজনৈতিক দূরদৃষ্টিতা ও বুদ্ধিমত্তা। হয়তো এই বুদ্ধিমত্তাই ক্যান্টনমেন্টের ছায়ায় তৈরি একটি দলকে এখনও সঞ্জীবিত রেখেছে। জিয়াউর রহমান – মুক্তিযুদ্ধ-বিরোধী, মুক্তিযুদ্ধের-প্রতি-সন্দিহান মুসলিম লীগের রক্ষণশীল সেই অংশটির মধ্যে প্রথমেই আস্থা-সৃষ্টি করলেন। তাদেরই একজনকে (রাজাকার শাহ আজিজুর রহমান) তার সরকারের প্রধানমন্ত্রী করলেন। অন্যদের রাষ্ট্রের, সরকারের নানা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিলেন। ক্ষমতা কাঠামোর অংশ হয়ে গেলে, নিজেরাই রাষ্ট্রের ভাগ্য বিধাতা হয়ে গেলে তখন আস্থার সংকটের প্রাবল্য থাকে না। যদিও বিএনপির দলের উপরিকাঠামোয় জিয়া মডারেটদের, ব্যবসায়ীদের স্থান করে দিয়েছেন, এটা তিনিও জানতেন যে তৃণমূলে তার দলের ভিত্তি কারা। ১৯৭৮ পর্যন্ত আওয়ামী লীগই ছিল মুসলিম লীগের সম্ভবত একমাত্র লিগেসি। ১৯৭৯ সাল থেকে বিএনপি-ও হয়ে গেল মুসলিম লীগের আরেক লিগেসি! এটি তাদের মূলধারার রাজনীতিতে টিকে যাওয়ারও মূলমন্ত্র।

বিএনপিকে বা বিএনপির বর্তমান উপদেষ্টাদের সেটিই বুঝতে হবে যে তারা নিজেরা ধর্ম-কর্ম না করলেও, তারা মডারেট হলেও, তাদের ব্যাকবোন, ভিত্তি হচ্ছে মুসলিম লীগের কট্টর, রক্ষণশীল, ধর্মীয় সেই অংশ, এবং তারা সেই অংশেরই লিগেসি বহন করছেন কেবল। তারা নিজেরা কিছুই তৈরি করেননি। যদিও গত দুই দশকে অনেক ভাঙাগড়া হয়েছে। কয়েক প্রজন্মের নতুন ভোটার তৈরি হয়েছে। এদের মধ্যে কেউ পারিবারিক কারণে একটি দলের সমর্থক আবার কারো কারো নিজেদের মত তৈরি হয়েছে। কিছু মিথ, কিছু বিশ্বাসও হয়তো চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। এসব ফলাফল ভোটের বাক্সেও পড়েছে। সব দলের ভোট ব্যাংকই এদিক-ওদিক হয়েছে। এভাবে বিএনপিরও ভোট বেড়েছে, অনেক মুক্তমনা লোকও এখন বিএনপি করে। তবে এটি অনেকটা মানুষের ব্যবসা সম্প্রসারণের মতো। একটি লোক কম্পিউটার ব্যবসা শুরু করলো; সে ধীরে ধীরে নেটওয়ার্কিং, ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ বিক্রি প্রভৃতি নানা দিকে তার ব্যবসা সম্প্রসারণ করলো। কিন্তু তাকে বুঝতে হবে তার মূল ব্যবসা কম্পিউটার বেচা-কেনা। বিএনপির মূল ব্যবসা, ভিত্তি মুসলিম লীগের রক্ষণশীল ভোটারদের মূল্যবোধ। কারণ এসব মূল্যবোধ প্রজন্ম-থেকে-প্রজন্মে বয়ে বেড়ায়। এক পরিবারের মূল্যবোধ পরিবর্তন হতে কয়েক প্রজন্মও লেগে যেতে পারে। বিএনপি গত তিন দশকে এমন কোন রাজনীতি উপহার দিতে পারেনি যার ফলে দলটির আরেকটি লিগেসি তৈরি হয়েছে যা দলটিকে টিকিয়ে রাখতে যথেষ্ট হতে পারে। সুতরাং দলটির মূল অংশ হিসেবে সেই মুসলিম লীগের রক্ষণশীল মূল্যবোধ এখনো বিদ্যমান। সেটি চলে গেলে বিএনপি ও জাতীয় পার্টির মধ্যে কোন তফাৎ থাকবে না। ক্ষমতার রাজনীতিতে জাতীয় পার্টির মতো তারা পার্শ্ব-চরিত্রে পর্যবসিত হবেন, মূল চরিত্র আর পাবেন না।

রক্ষণশীল এই অংশটি সরাসরি ইসলামী দল না করলেও তারা মনে-প্রাণে মোল্লাদের চেয়ে বেশি কট্টর। ধর্মের অবমাননার গুজবে এরা সংখ্যালঘুদের বাড়ি-ঘর জ্বালানো, সংখ্যালঘু মেয়েদের ধর্ষণের মাঝে পরকালের নেকি খুঁজে পায়। বিএনপির রাজনৈতিক ব্যাকবোন হচ্ছে এই অংশটি। সুতরাং ধর্মের প্রতি সংবেদনশীল এই অংশ যদি দেখে জামায়াত ‘ইসলাম’ ক্ষমতার রাজনীতিতে প্রতিদ্বন্ধী হয়ে উঠছে, ভোট টানতে চাইছে, এই অংশটি নিশ্চিতভাবেই সেই ‘ইসলাম’ এর প্রতিই হেলে পড়বে। “আসল” ও “ছদ্ম”-ইসলামের দ্বন্দে তথাকথিত আসলেরই জয়ী হওয়ার সুযোগ বেশি। আমার খুব ধারণা, জামায়াত এই হিসেবটিই কষেছে। তারা বিএনপিকে ধীরে ধীরে দুর্বল করে দিতে চাইছে। ৫ জানুয়ারি নির্বাচন এর প্রাথমিক পদক্ষেপ মাত্র। বিএনপির জন্য এখন উভয় সংকট। স্বলমেয়াদ ও দীর্ঘমেয়াদের দূরদর্শী সিদ্ধান্তের মাঝে দলটির ভবিষ্যত দাড়িয়ে আছে।

উপসংহার হচ্ছে বিএনপিকে যদি নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হয় তাহলে জামায়াতের সাথে ঘর করার লাভ-ক্ষতি বিশ্লেষণ করতে হবে। সম্পর্ক পুনর্বিবেচনা করলে তারা স্বল্পমেয়াদে লাভবান না হলেও (আসন্ন ক্ষমতা না পেলেও) নিজেদের স্বতন্ত্র অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে। কিন্তু যদি ত্বড়িৎ ক্ষমতা লাভের আসায় জামায়াতের পরামর্শ অনুযায়ী বা জামায়াতের শক্তি নির্ভর হয়ে চলতে থাকে, তাতে তাদের ক্ষমতা ফিরে না পাওয়ার আশংকা যেমন বেশি, তার চেয়ে ঢের বেশি আশংকা হচ্ছে দলের অস্তিত্ব বিপন্ন হওয়ার।

বিএনপির ব্যাকবোন ধর্মীয় ভাবে রক্ষণশীল হওয়া সত্ত্বেও আমাদের দেশে ডানপন্থা জোরালো না হওয়ার কারণ বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ে জিয়াউর রহমানের নীতি অনুসরণ। তারা দলের বিভিন্ন নেতৃত্ব-পর্যায়ে ব্যবসায়ী, মডারেট, বামপন্থীদের ঠাঁই করে দিয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে আমাদের দেশে গত দুই দশক ধরে ক্ষমতার লড়াইয়ে দুটি ‘প্রায়’ মধ্যপন্থার দল কার্যকর ছিল যা উদার গণতান্ত্রিক বিকাশে ‘মোটামুটি’ একটি সহনীয় পরিবেশ বজায় রেখেছিল। যারা এখানে এই দুই দশকে দুই দলের মারামারিতে অসহ্য এবং এটিকে অভাবনীয় মনে করেন, তারা দয়া করে আফ্রিকার রাজনৈতিক সহিংসতার কিছু লেখা, সাহিত্য পড়ে নিবেন। একটি নব্য গণতন্ত্র ও উদীয়মান অর্থনীতিতে সম্পদের বণ্টন, দখল, ভাগাভাগি নিয়ে একটা নির্দিষ্ট মাত্রার সহিংসতা এড়ানো যাবে না। হানাহানি-মুক্ত অর্থনৈতিক উন্নয়ন চাইলে নিয়ন্ত্রিত শাসনের দাবী তুলতে হবে – সেটি কথা বলা, সমাবেশ করা, লেখার স্বাধীনতা বিসর্জনের বিনিময়ে হলেও।

যাই হোক, দুর্ভাগ্য হচ্ছে বাংলাদেশে বর্তমানে দুটি মধ্যপন্থার দলই অস্বাভাবিকরকম ঝুঁকিতে পড়েছে – কেউ নিজের অস্তিত্ব সংকটে আবার কেউ রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, দূরদর্শীতার সংকটে। যে বাংলাদেশ এতদিন গর্ব করতো যে এখানে চরমপন্থার স্থান নেই সেই বিশ্বাস, আত্মমর্যাদা কি ঝাঁকি খাবে?! ঝুঁকিগুলো সত্যিই তৈরি হচ্ছে।

এ পরিস্থিতি থেকে উত্তোরণে মধ্যপন্থী হিসেবে পরিচিত বিএনপি ও আওয়ামী লীগ দুটি দলেরই দূরদর্শী সিদ্ধান্ত প্রয়োজন। আওয়ামী লীগ কি পারবে বিএনপি-কে পুনরায় বিশ্বাস করে (২০০১ সালের মতো) নির্বাচনী রাজনীতিতে ছাড় দিতে? অথবা বিএনপি-কি পারবে ২০০১-০৬ সালে সৃষ্ট মারাত্মক আস্থাহীনতা থেকে আওয়ামী লীগকে বের করে আনতে? কে কতটুকু ছাড় দিতে রাজী হবে, কোন প্রক্রিয়ায় ছাড় দেবে বা পরস্পরের আস্থা অর্জন করবে তার উপরই নির্ভর করছে সংকট উত্তোরণের সম্ভাব্য ফর্মুলা। যদি দুই পক্ষই অনড় থাকে তাহলে জিরো-সাম গেমটি যে কোন পক্ষের জন্যই হন্তারক হতে পারে। খেলায় যে পক্ষটি টিকে থাকবে তারা সাময়িক লাভবান হবে। অপর পক্ষ রাজনীতির ময়দানে দীর্ঘমেয়াদে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়তে পারে। এখন পর্যন্ত মনে হচ্ছে দুটি দলই হার-জিতের সেই চরম খেলাটিকেই বেছে নিয়েছে। এটি বোধোহয় নিয়তি নির্ধারিতও। কারণ যে পূর্বশর্তগুলো পূরণ হলে আস্থা ফিরে আসতো সেগুলো সময়ের পরিক্রমায় প্রায় অসম্ভব মনে হচ্ছে।

চূড়ান্ত বিচারে যেকারণে আমার কাছে প্রতীয়মান হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ১৯৭৫ সালের রক্তাক্ত অধ্যায়ই নির্ণায়ক হয়ে উঠলো। যেকোনো এক পক্ষের চূড়ান্ত পরাজয়ের মধ্য দিয়েই হয়তো এই তিক্ততা থেকে দেশ বেরিয়ে আসবে। এটি যেমন সম্ভাবনা আবার আশংকাও। সম্ভাবনা হচ্ছে তিন দশকের পারিবারিক তিক্ততা, রক্তাক্ত লিগেসির প্রাথমিক পরিসমাপ্তির। আশংকাটি হচ্ছে, আগে যেমনটি বলেছি, চরমপন্থার উত্থান।


মন্তব্য


Load More 10 Comment

সর্বশেষ সংবাদ

Related News