আজকাল শহর এমনকি গ্রামের মানুষের কাছেও green tea খুবই প্রচলিত । ওজন কমানোর প্রথম ধাপই যেন ডায়েট শুরু হয় green tea দিয়ে । Antioxidant সমৃদ্ধ এই পানীয়টি আমাদের দেহের বারতি ওজন কমানো ছাড়াও দেহের ক্ষতিকারক cholesterol এর মাত্রা কমানোর মাধ্যমে হৃদরোগ ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে ।এমনকি শরীরের উচ্চ রক্তচাপ control,বার্ধক্য রোধ, ডায়াবেটিস control ,ক্যানসারের ঝুঁকি কমানো এবং লিভারের সুস্থতা সহ দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে থাকে। Green tea তে ক্যাফেইন এর মাত্রা কম থাকলেও দীর্ঘদিন যাবত এবং অধিক পরিমানে এই পানীয় সেবনে আপনার শরীরে দেখা দিতে পারে নানাবিধ জটিলতা ।
অতিরিক্ত পরিমানে ক্যাফেইন গ্রহনে তা আপনার খাবারে উপস্থিত অন্যতম প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান ফসফরাস শোষনে বাঁধা দেয়। যার ফলে শরীরে রক্ত শুন্যতা দেখা দিতে পারে। এছাড়াও ডায়ারিয়া, দ্রুত হৃদ স্পন্দন , ক্ষুদা মন্দাভাব , গ্যাস এর সমস্যা ,ঘুমের ব্যাঘাত এবং পাকস্থলীর বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে। মুলত প্রতিটি মানুষের ই তার যেকোন খাবারের পরিমান তার ওজন, উচ্চতা, বয়স,লিংগ এবং বর্তমান শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভরশীল ।তাই যেকোন থেরাপিউটক ফুড আপনার দৈনিক খাদ্যতালিকায় অন্তরভুক্ত করার আগে আপনার নিকটস্থ পুষ্টিবিদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ গ্রহন করুন ।
জেনে নিন আপনার দেহের চাহিদা অনুযায়ী কি পরিমান এবং কতদিন যাবত গ্রহন করলে তার ক্ষতিকারক দিগগুল পরিহার করে সঠিক সুফলটাই অর্জন সম্ভব হয়। আজকাল শহর এমনকি গ্রামের মানুষের কাছেও green tea খুবই প্রচলিত । ওজন কমানোর প্রথম ধাপই যেন ডায়েট শুরু হয় green tea দিয়ে । Antioxidant সমৃদ্ধ এই পানীয়টি আমাদের দেহের বারতি ওজন কমানো ছাড়াও দেহের ক্ষতিকারক cholesterol এর মাত্রা কমানোর মাধ্যমে হৃদরোগ ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে ।এমনকি শরীরের উচ্চ রক্তচাপ control,বার্ধক্য রোধ, ডায়াবেটিস control ,ক্যানসারের ঝুঁকি কমানো এবং লিভারের সুস্থতা সহ দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে থাকে।
Green tea তে ক্যাফেইন এর মাত্রা কম থাকলেও দীর্ঘদিন যাবত এবং অধিক পরিমানে এই পানীয় সেবনে আপনার শরীরে দেখা দিতে পারে নানাবিধ জটিলতা । অতিরিক্ত পরিমানে ক্যাফেইন গ্রহনে তা আপনার খাবারে উপস্থিত অন্যতম প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান ফসফরাস শোষনে বাঁধা দেয়। যার ফলে শরীরে রক্ত শুন্যতা দেখা দিতে পারে। এছাড়াও ডায়ারিয়া, দ্রুত হৃদ স্পন্দন , ক্ষুদা মন্দাভাব , গ্যাস এর সমস্যা ,ঘুমের ব্যাঘাত এবং পাকস্থলীর বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে।
মুলত প্রতিটি মানুষের ই তার যেকোন খাবারের পরিমান তার ওজন, উচ্চতা, বয়স,লিংগ এবং বর্তমান শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভরশীল ।তাই যেকোন থেরাপিউটক ফুড আপনার দৈনিক খাদ্যতালিকায় অন্তরভুক্ত করার আগে আপনার নিকটস্থ পুষ্টিবিদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ গ্রহন করুন ।জেনে নিন আপনার দেহের চাহিদা অনুযায়ী কি পরিমান এবং কতদিন যাবত গ্রহন করলে তার ক্ষতিকারক দিগগুল পরিহার করে সঠিক সুফলটাই অর্জন সম্ভব হয়।
পুষ্টিবিদ সামিরা সুকৃতি: খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান( স্নাতকাত্তর )(এম,পি,এইচ)। কনসালটেন্ট ডাইট্শিয়ান ডা: সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল
মন্তব্য করতে লগইন করুন অথবা নিবন্ধন করুন